Posted in কিভাবে কিভাবে যেন লিখে ফেললাম, খেয়াল করুন, জেনে রাখুন, দেশ ও জাতির প্রতি দ্বায়বদ্ধতা, পরিচয় পর্ব, প্রযুক্তি নিয়ে আউলা চিন্তা, ভালো লাগা, ভালোবাসা

“মুক্ত প্রযুক্তি ব্যবহার অভিজ্ঞতা বর্ণনা” : একটি দিকনির্দেশনা — পর্ব ২।

২০ ডিসেম্বর ২০২২ইং, সকাল ৬টা।
প্রায় সাত বছর আগে এই লেখাটা শুরু করেছিলাম। জীবনের নানান জটিলতায় এটা আর শেষ অবদি এগোয়নি। আজকের সময়ে এসে মনে হচ্ছে সময় সংক্ষিপ্ত হয়ে যাচ্ছে। যতটা পারি লিখে রাখা উচিত। হয়তোবা কোন দিন, কারো না কারোর কাজে দেবে।

৭। অভ্যস্ত হয়ে যাওয়ার পর ব্যবহার করতে কেমন লাগছে?

খুবই আনন্দের অনুভূতি, চমৎকার অনুভূতি। খুবই ভালো লাগছে।

 

৮। আমার মতে সবাই মুক্ত প্রযুক্তি ব্যবহার কেন করবে?

নিজের ও নিজের চারপাশের মানুষের প্রযুক্তিজীবনের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে, মুক্ত-স্বাধীন থাকতে, মুক্ত-স্বাধীন রাখতে।

 

৯। মুক্ত প্রযুক্তি/জিএনইউ লিনাক্স ডিস্ট্রো ব্যবহার শুরু করতে গেলে কারা সাহায্য করবে / করতে পারে?

বাংলাদেশের মধ্যে প্রথমেই এক্ষেত্রের আমি নেবো এফওএসএস বাংলাদেশ এর নাম। এঁরা অনলাইন ও অফলাইন দুই মাধ্যমেই সক্রিয়ভাবে সহায়তা দিয়ে থাকেন। টেলিগ্রামে এফওএসএস বাংলাদেশের নানান কর্মকান্ড ও সাধারন আলোচনার জন্য এবং সমস্যা সমাধান ও ব্যবহারিক সহায়তার জন্য আলাদা আলাদা দুটি গ্রুপ রয়েছে। গ্রুপগুলো পাবলিক তাই যে কেউ সহযেই যোগ দিয়ে এফওএসএস বাংলাদেশ এর কর্মকান্ড সম্পর্কে জানতে পারেন, জানাতে পারেন, সহায়তা দিতে ও নিতে পারেন। এছাড়াও রয়েছে নানান অনলাইন ফোরাম যেমন: প্রজন্ম ফোরাম। এর বাইরে নানান অনলাইন বাংলাদেশী গ্রুপেও ইদানিংকালে এসে জিএনইউ/লিনাক্স ডিস্ট্রো সম্পর্কিত ব্যবহারিক সহায়তা মাতৃভাষা বাংলায় পাওয়া সম্ভব।

বিদেশী ভাষার মধ্যে ইংরেজীতে নানান ব্লগ, মেইলিং লিস্ট ও ফোরামসমূহ রয়েছে জিএনইউ/লিনাক্স ডিস্ট্রো সম্পর্কিত ব্যবহারিক সহায়তা সেবার জন্য। এর মধ্য থেকে কিছু ইউআরএল আমি উল্লেখ করে দিচ্ছি।
১। https://ubuntu.com/community
২। https://askubuntu.com/
৩। https://ubuntuforums.org/
৪। https://linuxize.com/

[আপাতত ছোট্ট করে কিছু কথা লিখে রাখলাম। ইনশাল্লাহ শীঘ্রই বিস্তারিত লিখবো।]

Posted in কিভাবে কিভাবে যেন লিখে ফেললাম, ভালো লাগা, ভালোবাসা

ভালোবাসা দিবসের অনুকাব্য


বিগত ফাল্গুনে একটা অনুকাব্য লিখেছিলাম। তারপরে লিখি লিখি করে বেশ কিছু লেখা হয়েছে তবে প্রকাশ করার মতো সম্পাদনা করার সুযোগ পাইনি। তাই সেগুলো আজও অপ্রকাশিত। জীবন-যুদ্ধে চরম ব্যস্ততা, নাফিকে নিয়ে বাকিটা সময়। সব মিলিয়ে হয়তো আগামীতে কখনো সেগুলো প্রকাশিত করবো।

আজকে আবারো এই অনুকাব্যটা মাথায় চাড়া দিয়েছে, রাস্তায় ড্রাইভিং করার সময়। সিগন্যালে বসে টুকটাক ছন্দ গাঁথলাম কিছুটা। তারপর ঝটপট গন্তব্যে পৌঁছেই পটাপট মাথা থেকে নামিয়ে দিলাম, কী-বোর্ডে আঙ্গুলের লাফালাফি আর এখানে প্রকাশ!!!:)

অচেনা ফাল্গুনে
একলা আনমনে,
সময় কেটে যায়
ক্ষণ গুনে গুনে।

ভালোবেসে ভালোবাসি
বলেছি যতবার,
ফিরায়ে প্রনতি তত
মম প্রতিবার।

বিষয়ে আবিষ্টমন
রয়ে যায় প্রতিক্ষণ,
মনের মুকুরে তব
অনুভবে সারাক্ষণ।

ভালোলাগে, ভালোবাসি
ভালোবেসে, কাছাকাছি
তোমাতে আমার
প্রতিক্ষণ প্রতিবার।

Posted in কিভাবে কিভাবে যেন লিখে ফেললাম, ভালো লাগা, ভালোবাসা

ভালোবাসা দিবসের অনুকাব্য


অতীতে প্রতিটা ফাল্গুনের দ্বিতীয় দিনে আমি বেশ মজা নিয়ে দুটো একটা অনুকাব্য লিখতাম। বিগত তিন বছরে কিছু লিখিনি। আজকে হুট করেই আঙ্গুলে সুড়সুড়ি অনুভব করলাম। কী-বোর্ডের সামনে বসতেই দুমদাম এগুলো বেরিয়ে আসলো। আর তাই দেরী না করেই প্রকাশ করলাম। 🙂

ভ্যালেন্টাইনে কোয়ারেন্টাইন
টুয়েন্টি টুয়েন্টির নতুন আইন
মিসিং? কিসিং ভ্যালেন্টাইন?
জানটা বাঁচুক, ফরজে আইন।।

চোখের তারায় চিকন ঝিলিক
রাত বারোটায় ফুলের বুকেয়
সাথে পেষ্ট্রি, ডার্ক চকলেট
পকেট মামা ক্যাঁকো ক্যাঁকোয়।।

উৎসব নয়, গৎবাঁধাতে
আনন্দ হোক মনে মনে
ভালোবাসি, ভালোবাসবো
জেনো মনের গহীন কোণে।।